নববর্ষের নবত্ব, প্রিয়াংকা নিয়োগী,ভারত

নববর্ষের নবত্ব আছে নব উদ্যানে,
নব বৈশাখের প্রথম দিন কাটে উল্লাসে।
মাখে স্বপ্ন ভাসে যত্ন সুখের তল্লাটে,
মনের হাসি মনের রোজগেরে,
সোনালী দুপুরে মনে সোনার খনি জন্মে,
বৈশাখীর স্বাগতমে সবই সোনা লাগে।
শুরুর দিনে সবই সুন্দর, সুন্দর থাকুক কল্যাণে,
দিকে দিকে আনন্দে মেতে উজ্জ্ববিত হই বৈশাখীর শাখাতে।
নতুনত্বের সূচনা নিয়ে বাংলা বছরের প্রথম দিন
অর্থাৎ বৈশাখের প্রথম দিন,
মনে নব আমেজ তৈরী করে,
তৈরী করে স্বপ্ন,উচ্ছাস,আবেগ,ভাবাবেগ,
পরিশ্রমী হবার জেদ,নতুন করে বাঁচার তাগিদ।
স্বভাবতই বাঙালিদের জন্য দিনটি সবার থেকে আলাদা।
এই বিশেষ দিনটিকে ঘিরে প্রস্তুতি থাকে সাধ্যমত।
নতুন জামা কাপড়ের সাথে খাওয়া দাওয়ার আয়োজন,উপহার বিতরণ সহ সমস্ত ভালো কিছুর সাথে দিনটি কাটে।
বাঙালির বর্ষবরণ দিনে এটাই প্রার্থনা ঈশ্বরের কাছে –
“সকল দুয়ার ভরে থাকুক ফুলে,
কাটার চিহ্ন যাক চিরতরে মুছে”।
বৈশাখী সুখের পরশ থাকুক জীবন জুড়ে,
কষ্ট সব নিপাত যাক আগ্নেয়গিরির লাভাতে।
নব সময়ে নতুন আলোর কিরণ ভরে,
থাকুক জীবনের সময় জুড়ে।
________________